Table of Contents
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ
কোনও দেশের মুদ্রা বিষয়ক কর্তৃপক্ষের কাছে বা কেন্দ্রীয় ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রায় গচ্ছিত সম্পদের মজুদকে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বলে। কোন দেশ নিজ দেশেরই কোন ব্যাংকে অথবা বিদেশে অবস্থিত কোন ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ সংরক্ষণ করতে পারে।
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে বৈদেশিক মুদ্রা দ্বারা প্রধানত আমদানি ব্য়য় এবং বৈদেশিক ঋণ ও ঋণের সুদ ইত্যাদি পরিশোধ করা হয়।
রপ্তানি আয়, বিদেশে কর্মরত শ্রমিকদের স্বদেশে পাঠানো অর্থ (রেমিট্যান্স) ও প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) দ্বারা বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ গড়ে ওঠে।
বৈদেশিক বাণিজ্য
বৈদেশিক বাণিজ্য বলতে এক দেশ থেকে অন্য দেশে পণ্য ও সেবা বিনিময় করাকে বুঝায়।
একটি দেশের সাথে অন্যান্য দেশের বিভিন্ন পণ্য ক্রয় বিক্রয় বা আদান প্রদানের মাধ্যমে যে বাণিজ্য সংঘটিত হয় তাকে সাধারণত বৈদেশিক বাণিজ্য বা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য বা বাহ্যিক বাণিজ্য বা আন্তঃআঞ্চলিক বাণিজ্য বলা হয়ে থাকে।
বৈদেশিক বাণিজ্য ৩ প্রকার:
- আমদানি
- রপ্তানি
- পুনঃরপ্তানি
আমদানি
আমদানি বলতে বুঝায় অন্য দেশ থেকে বা বিদেশ থেকে স্বদেশে পণ্য বা সেবা ক্রয় করা। একটি দেশে তার প্রয়োজনীয় সব ধরণের পণ্য উৎপাদন করতে পারে না বা করে না। আবার কিছু কিছু পণ্য প্রয়োজনীয় পরিমানে উৎপাদন করতে পারে না বা করে না। এমন পণ্য বা সেবা আমদানি করতে হয়। আবার সস্তা মূল্য ও বাজার সুবিধার কারণেও আমদানি করা হয়ে থাকে। যেমন: বাংলাদেশের পোশাক তৈরি খরচ কম হওয়ায় বিভিন্ন দেশ তাদের নিজ দেশে পোশাক উৎপাদন না করে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক আমদানি করে। বাংলাদেশ উন্নতমানের যন্ত্রপাতি উৎপদন করতে না পারায় বিভিন্ন দেশ হতে যন্ত্রপাতি আমদানি করে।
আমদানি ব্যয় বৈদেশিক মুদ্রায় পরিশোধ করতে হয়।
রপ্তানি
এক দেশের উৎপাদিত পণ্য বা সেবা ঐ দেশের ভৌগলিক সীমার বাহিরে অন্য দেশের ক্রেতাদের নিকট বিক্রয় করাকে রপ্তানি বলা হয়। উদাহরণস্বরূপ: বাংলাদেশের গার্মেন্টস এর তৈরি পোশাক আমেরিকায় বিক্রয় করাকে রপ্তানি করা বলা হয়। আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে রপ্তানি একটি অন্যতম উপাদান। যে দেশের রপ্তানি আয় যত বেশি সে দেশ তত বেশি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে।
পুনঃরপ্তানি
এক দেশ থেকে পণ্যসামগ্রী আমদানি করে তা পুনরায় অন্য কোনো দেশে রপ্তানি করাকে পুনঃরপ্তানি বলা হয়। যেমন: বাংলাদেশের কোনো সংস্থা অস্ট্রেলিয়া থেকে পশম আমদানি করে তা আবার নেপালে রপ্তানি করে তাহলে তখন এটিকে পুনঃরপ্তানি বলা হবে। আরো সহজ ভাষায়; বিদেশ থেকে পণ্য আমদানি করা হল এবং ঐ আমদানিকৃত পণ্য অন্য দেশের ক্রেতাদের কাছে পুনরায় রফতানি করা হল, তখন তাকে পুনঃ রপ্তানি বলা হযবে। এ ক্ষেত্রে প্রথম আমদানিকারক দেশ মধ্যস্ততাকারী হিসাবে কাজ করে।
আমদানি ব্যয়
বিদেশ থেকে আমদানির সময় পণ্যের মূল্য পরিশোধে যে খরচ হয় তাকে আমদানি ব্য বলা হয়। আমদানি ব্যয় বৈদেশিক মুদ্রায় পরিশোধ করা হয়। তাই এটি বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ থেকে বিয়োগ হয়। আমদানি ব্যয় যত বৃদ্ধি পায় বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ এর উপর সরাসরি তত ঋণাত্মক প্রভাব পড়ে।
রপ্তানি আয়
বিদেশে পণ্য রপ্তানি করে যে মূল্য পাওয়া যায় তাকে রপ্তানি আয় বলে। রপ্তানি পণ্যের মুল্য বৈদেশিক মুদ্রায় গ্রহণ করা হয়। তাই এটি বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ এর সাথে যোগ হয়। রপ্তানি আয় যত বৃদ্ধি পায় বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ এর উপর সরাসরি তত ধনাত্মক প্রভাব পড়ে।
রেমিট্যান্স
প্রবাসে কর্মরত কোন অভিবাসী কর্মী তার মাতৃরাষ্ট্রে যে অর্থ প্রেরণ করে তাকে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী-প্রেরিত অর্থ বলা হয় । রেমিট্যান্স বৈদেশিক মুদ্রা হিসাবে দেশে প্রবেশ করে। তাই এটি বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ এর সাথে সরাসরি যোগ হয়। এজন্য সরকার বিভিন্ন সময়ে বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ বাড়াতে রেমিট্যান্সকে উৎসাহিত করতে বিভিন্ন প্রকার প্রণোদনা প্রদান করে ।
বাণিজ্য ভারসাম্য (Balance of Trade)
বানিজ্য ভারসাম্য একটি দেশের আমদানি ও রপ্তানির মধ্যকার সম্পর্ক।
কোন দেশের অর্থনীতির একটি নির্দিষ্ট সময়ের মোট রপ্তানি ও মোট আমদানির আর্থিক মূল্যের পার্থক্যকে বানিজ্যের ভারসাম্য বলে। একে নেট রপ্তানীও বলা হয়ে থাকে। একে NX বর্ণদ্বয় দ্বারা প্রকাশ করা হয়।
বাণিজ্য উদ্বৃত্ত
ইতিবাচক বা ধনাত্মক বাণিজ্য ভারসাম্যকে বাণিজ্য উদ্বৃত্ত বলে। এক্ষেত্রে আমদানি ব্যয় থেকে রপ্তানি আয় বেশি হয়।। বাণিজ্য উদ্বৃত্ত হলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি পায়।
বাণিজ্য ঘাটতি
বৈদেশিক বাণিজ্যের নেতিবাচক বা ঋণাত্মক ভারসাম্যকে বলা হয় বাণিজ্য ঘাটতি। রপ্তানি আয় থেকে আমদানি ব্যয় বেশি হলে বানিজ্য ঘাটতি হয়। বানিজ্য ঘাটতি হলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ হ্রাস পায়।
বৈদেশিক লেনদেন
বৈদেশিক বানিজ্য বা আমদানি রপ্তানি ছাড়াও একটি দেশের অন্যান্য দেশ, অন্যদেশের সংস্থা, ব্যবসায়ী বা ব্যক্তির সাথেও লেনদেন হয়ে থাকে। যেমন, বিদেশী বিনিয়োগ, বিদেশে বিনিয়োগ, বৈদেশিক ঋণ ও অনুদান গ্রহণ, বৈদেশিক ঋণ ও তার সুদ পরিশোধ, বৈদেশিক বানিজ্যের ট্যাক্স ও কমিশন, কনসালট্যান্সি, রেমিট্যান্স ইত্যাদি বৈদেশিক লেনদেনের অন্তর্ভূক্ত।
কাজেই দেখা যাচ্ছে বৈদেশিক বানিজ্যের তুলনায় বৈদেশিক লেনদেন ব্যাপকতা অনেক বেশি।
বৈদেশিক লেনদেনের চলতি হিসাব
বৈদেশিক লেনদেনের চলতি হিসাবের মাধ্যমে দেশের নিয়মিত বৈদেশিক লেনদেন পরিস্থিতি বোঝানো হয়। বৈদোশিক বানিজ্যসহ (আমদানি-রপ্তানিসহ) অন্যান্য নিয়মিত আয়-ব্যয় এতে অন্তর্ভুক্ত হয়ে থাকে। এখানে উদ্বৃত্ত হলে চলতি লেনদেনের জন্য দেশকে কোনো ঋণ করতে হয় না।
বৈদেশিক লেনদেনের চলতি হিসাবের ভারসাম্যের (ব্যালান্স অফ পেমেন্ট)
ব্যালেন্স অব পেমেন্ট (BOP) বা অর্থপ্রদানের ভারসাম্য হল একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে একটি দেশ এবং বাকি বিশ্বের মধ্যে করা সমস্ত লেনদেনের একটি বিবৃতি। এটি আন্তর্জাতিক অর্থপ্রদানের ভারসাম্য হিসাবেও পরিচিত। ব্যালেন্স অব পেমেন্ট কোয়ার্টারলি বা বাৎসরিক হয়ে থাকে। এটি সমস্ত লেনদেনের সংক্ষিপ্ত বিবরণ দেয়; যেমন -একটি দেশের ব্যক্তি, কোম্পানি এবং সরকারী সংস্থাগুলি দেশের বাইরে ব্যক্তি, কোম্পানি এবং সরকারী সংস্থাগুলির সাথে সম্পন্ন করা সমস্ত লেনদেন।
বিওপিতে বর্তমান অ্যাকাউন্ট এবং মূলধন অ্যাকাউন্ট উভয়ই অন্তর্ভুক্ত থাকে।
পণ্য ও পরিষেবায় একটি দেশের নেট বাণিজ্য, আন্তঃসীমান্ত বিনিয়োগে এর নেট আয় এবং এর নেট ট্রান্সফার পেমেন্ট বর্তমান অ্যাকাউন্টে অন্তর্ভুক্ত থাকে।
মূলধন অ্যাকাউন্টে থাকে একটি দেশের আর্থিক উপকরণ এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভের লেনদেন।
অর্থপ্রদানের ব্যালেন্সে নথিভুক্ত সমস্ত লেনদেনের যোগফল শূন্য হওয়া বাঞ্ছনীয়। তবে বিনিময় হারের ওঠানামা এবং অ্যাকাউন্টিং অনুশীলনের পার্থক্য অনুশীলনে এটিকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে।
একটি দেশ প্রতিবছর দৃ্শ্যমান ও অদৃ্শ্যমান দ্রব্যসামগ্রী এবং স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদী মূলধন আমদানির জন্য বিশ্বের অন্যান্য দেশকে একটি নির্দিষ্ট পরিমান অর্থ প্রদান করে থাকে। একইভাবে, দেশটি বিশ্বের অন্যান্য দেশে দ্রব্যসামগ্রী ও মূলধন বিনিময় করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে।
প্রতিটি দেশ বহিবিশ্বেরর সাথে এ ধরনের যেসব লেনদেন করে তার একটি সুবিন্যস্ত (systematic)) হিসাব স্থিতিপত্র বা balance sheet -এর মাধ্যমে রাখে। এই স্থিতিপত্রের মাধ্যমে লেনদেনের হিসাবের সুবিন্যস্ত বর্ণনাকে লেনদেন ভারসাম্য বলে।
অন্যভাবে বললে, লেনদেনের ভারসাম্য একটি দেশের বৈদেশিক মুদ্রার চাহিদা ও যোগানের সম্পর্ক নির্দেশ করে। এখানে মুদ্রার যোগান বলতে বহিবিশ্ব কর্তৃক সংশ্লিষ্ট দেশটির রপ্তানি দ্রব্যসামগ্রী ক্রয়ে ব্যয়িত অর্থ, দেশটির বস্তুগত এবং আর্থিক মূলধনে বিনিয়োগকৃত অর্থ এবং দেশটির হস্তান্তর-পাওনা হিসেবে প্রাপ্ত অর্থকে বুঝানো হয়। অন্যদিকে, মুদ্রার চাহিদা হচ্ছে বহিবিশ্ব থেকে আমদানিকৃত দ্রব্যসামগ্রীর জন্য ব্যয়, অন্য দেশের বস্তুগত ও আর্থিক মূলধনে বিনিয়োগকৃত অর্থ এবং হস্তান্তর প্রদানের যোগফল।
বাণিজ্য ভারসাম্য ও লেনদেন ভারসাম্যের মধ্যে পার্থক্য
একটি দেশের শুধুমাত্র দৃশ্যমান দ্রব্যসামগ্রী রপ্তানি ও আমদানির হিসাব বা সুবিনস্ত তথ্যকে বাণিজ্যের ভারসাম্য বলা হয়। আর লেনদেন ভারসাম্য হল দৃশ্যমান ও অদৃশ্যমান উভয়প্রকার দ্রব্যসামগ্রী এবং মূলধনের আদান-প্রদানের সুবিনস্ত হিসাব। বাণিজ্য ভারসাম্য ও লেনদেন ভারসাম্যের মধ্যে পার্থক্য নিম্নরূপ-
পার্থক্যের বিষয় | বাণিজ্য ভারসাম্য | লেনদেন ভারসাম্য |
সংজ্ঞা | কোন নির্দিষ্ট সময়ে একটি দেশের শুধুমাত্র দৃশ্যমান দ্রব্যসামগ্রী রপ্তানি ও আমদানির হিসাব বা সুবিনস্ত তথ্যকে বাণিজ্যের ভারসাম্য বলা হয়। | কোন নির্দিষ্ট সময়ে একটি দেশের শুধুমাত্র দৃশ্যমান ও অদৃশ্যমান দ্রব্যসামগ্রী ও সেবার রপ্তানি ও আমদানির হিসাব বা সুবিনস্ত তথ্যকে বাণিজ্যের ভারসাম্য বলা হয়। |
চিত্র | সংশ্লিষ্ট দেশের আন্তর্জাতিক বানিজ্যের খন্ড চিত্র পাওয়া যায়। | সংশ্লিষ্ট দেশের আন্তর্জাতিক লেনদেনের পূর্ণাঙ্গ চিত্র পাওয়া যায়। |
আন্তর্জাতিক বানিজ্যের অবস্থা নির্ণয় | বানিজ্যের ভারসাম্য দ্বারা কোন দেশের আন্তর্জাতিক বানিজ্যের অনুকূল বা প্রতিকূল অবস্থা জানা যায় না। | লেনদেনের ভারসাম্য দ্বারা কোন দেশের আন্তর্জাতিক বানিজ্যের অনুকূল বা প্রতিকূল অবস্থা সঠিকভাবে জানা যায়। |
বৈদেশিক ঋণ ও সুদেরর হিসাব | বানিজ্যিক ভারসাম্যে বৈদেশিক ঋণ ও সুদের হিসাব অনতর্ভূক্ত হয় না। | লেনদেনের ভারসাম্যে বৈদেশিক ঋণ ও সুদের হিসাব অনতর্ভূক্ত হয় না। |
হিসাবগত সমতা অর্জন | বাণিজ্য ভারসাম্যে সমতা কদাচিত দেখা যায়।বানিজ্য ভারসাম্য প্রায়শঃই ঘাটতি অথবা উদ্বৃত্ত যে কোন অবস্থায় বিদ্যমান থাকতে পারে। | লেনদেনের ভারসাম্য সবসময় স্থিতাবস্তায় থাকে। হিসাবের উভয় পক্ষ সমান হয়। |
প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ (FDI)
প্রত্যক্ষ বৈদেশিক বিনিয়োগ (সংক্ষেপে এফডিআই) হল কোন দেশে অন্য কোন দেশের ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে বিনিয়োগ কার্যক্রম পরিচালনা করা। এক্ষেত্রে বিনিয়োগকারী সংশ্লিষ্ট দেশের কোম্পানির শেয়ার বা মালিকানা স্বত্ব কিনে নেয় এবং ব্যবস্থাপনার নিয়ন্ত্রণ নেয়। সাধারণত, বহুজাতিক কোম্পানি বা বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান (উদ্যোগ) প্রত্যক্ষ বৈদেশিক বিনেয়োগ করে থাকে। প্রত্যক্ষ বৈদেশিক বিনিয়োগ সাধারণত মূলধন জাতীয় বিনিয়োগ অর্থাৎ দীর্ঘমেয়াদী হয়ে থাকে। অনেক সময় ক্ষেত্র বিশেষ মধ্যম মেয়াদেও প্রত্যক্ষ বৈদেশিক বিনিয়োগ হয়ে থাকে। বৈদেশিক বিনিয়োগের মাধ্যমে বৃহত শিল্প, নতুন প্রজুক্তি ও অধিক উৎপাদন প্রতিষ্ঠিত হয়। সেই সাথে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি পায়।
নিট প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ (Neet FDI)
কোন দেশে বিভিন্ন খাতে সরাসরি মোট যে বিদেশি বিনিয়োগ আসে, তা থেকে বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান মুনাফার অর্থ নিয়ে যাওয়ার পর যা অবশিষ্ট থাকে, তাকে নিট এফডিআই বলা হয়। প্রকৃত পক্ষে এটিই বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এ যোগ হয়।
[…] বাধা হল আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে অবাধ বাণিজ্য সীমিত করার জন্য সরকার […]
[…] কয়েক দশক ধরে, বহুজাতিক কোম্পানীর সরাসরি বিদেশী বিনিয়োগ (FDI) এর ক্ষেত্রে FDI থেকে প্রবাহিত […]
[…] বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে গেলে মুদ্রার অবমুল্যায়ন করে বিশেষ করে বিলাশ দ্রব্য আমদানি নিরুৎসাহিত করতে এবং রপ্তানি উৎসাহিত করতে মুদ্রার অবমূল্যায়ন করা হয়। […]
[…] বাধা হল আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে অবাধ বাণিজ্য সীমিত করার জন্য সরকার […]
[…] ব্যাংক তাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে (Foreign Currency reserve) মুদ্রা সংরক্ষণ করে। তারা […]