জন্মের পর থেকে মৃত্যু পর্যন্ত মানুষ অসীম অভাবের সম্মুখীন হয়। এর প্রধান কারণ হচ্ছে সীমিত সম্পদ। অভাবের তুলনায় সম্পদের সীমাবদ্ধতার কারণে মানব জীবনে অর্থনৈতিক সমস্যার সৃষ্টি হয়। এই অবস্থায় মানুষ কিভাবে সীমিত সম্পদের মাধ্যমে অসীম অভাব পূরণের চেষ্টা করে এবং সমন্বয় সাধন করে – ইহাই মূলত অর্থনীতির আলোচ্য বিষয়। এই প্রবন্ধে অর্থনীতির উৎপত্তি, অর্থনীতির বিকাশ, অর্থনীতির সংজ্ঞা ও বিষয়বস্তু সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করা হয়েছে।
Table of Contents
অর্থনীতির উৎপত্তি
অর্থনীতির উৎপত্তি হয় গ্রীসে।
গ্রীসে সর্ব প্রথম অর্থনীতির চর্চা শুরু হয়। ইংরেজি ‘Economics’এর বাংলা প্রতিশব্দ হচ্ছে ‘অর্থনীতি’ যা এসেছে গ্রীক শব্দ ‘Oikonomia’ থেকে। গ্রীক ভাষায় ‘Oikonomia’ শব্দটির অর্থ হচ্ছে গার্হস্থ্য পরিচালনা।
দার্শনিক এরিস্টটল অর্থনীতিকে গার্হস্থ্য পরিচালনা বিজ্ঞান (Science of the Household Management) হিসাবে অভিহিত করেন।
সুতরাং, আমরা বলতে পারি উৎপত্তিগত দিক থেকে অর্থনীতি হচ্ছে গার্হস্থ্য ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত বিজ্ঞান – যেখানে পরিবারের বিভিন্ন মৌলিক সমস্যা এবং এসব সমস্যা সমাধানের প্রক্রিয়া বিদ্যমান। তাহলে নির্দ্বিধায় বলা চলে যে প্রতিটি গৃহিণী এক এক জন অর্থনীতিবিদ। এবং আরও বলা যায় অর্থনীতির উৎপত্তি হয়েছে রান্না ঘরে।
অর্থনীতির বিকাশ
কিন্তু সমাজ ও সভ্যতার অগ্রগতির সাথে সাথে মানুষের কর্মপরিধি ও চিন্তা ধারা শুধু মাত্র গৃহে সীমাবদ্ধ থাকেনি। লাভ করেছে বিশাল ব্যাপকতা। তাই, শুরু হয়েছে অর্থনীতির বিকাশ।
অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষ দিকে অর্থনীতি একটি স্বতন্ত্র বিষয় হিসাবে আবির্ভূত হয়েছে। স্কটিশ অর্থনীতিবিদ Adam Smith ১৭৭৬ সালে তার বিখ্যাত “An Inquiry into the Nature and Causes of the Wealth of Nations” গ্রন্থে অর্থনীতিকে সম্পদের বিজ্ঞান বলে অভিহিত করেন।
তার এই গ্রন্থকে আজকের অর্থনীতির মূল ভিত্তি হিসাবে ধরা হয় আর Adam Smithকে বলা হয় Father of Economics. (Adam Smith was a Scottish economist, philosopher as well as a moral philosopher, a pioneer of political economy, and a key figure during the Scottish Enlightenment, also known as ”The Father of Economics” or ”The Father of Capitalism”.)
পরবর্তীতে, ঊনবিংশ ও বিংশ শতাব্দীতে, অর্থনীতি আধুনিক যুগে প্রবেশ করে।
১৯৩০ সালে আমেরিকাসহ ইউরোপ মহাদেশের বিভিন্ন দেশে মহামন্দা শুরু হয়। এ কারণে এসব দেশের অর্থনীতি বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। এই সময়ে ত্রাণকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হন অর্থনীতিবিদ J. M. Keynes. তিনি অর্থনীতিতে যেসব সংস্কার আনেন তা মহামন্দা কাটাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
আধুনিক যুগে James Tobin, Paul A. Samuelson, John Robinson, Milton Friedman, Velfredo Pareto প্রমুখ অর্থনীতিবিদ অর্থনৈতিক চিন্তাধারাকে সমাজ কল্যানের সাথে যুক্ত করেন। তাই বর্তমান অর্থনীতি কল্যাণের অর্থনীতি হিসাবেও পরিচিত।
সমাজের অগ্রগতির সাথে অব্যাহত রয়েছে অর্থনীতির বিকাশ।
অর্থনীতি কাকে বলে? অর্থনীতির সংজ্ঞাসংজ্ঞা
অর্থনীতি একটি গতিশীল বিষয়। অর্থনীতির সংজ্ঞা তাই স্থির থাকেনি।
সমাজ ও সভ্যতার পরিবর্তনের সাথে সাথে মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি, চিন্তা ধারা ও কর্মপন্থার ব্যাপক পরিবর্তন ঘটে। তাই অর্থনীতির সংজ্ঞা ও বিষয়বস্তুর ক্ষেত্রে পুরাতন ধারণা ও দৃষ্টিভঙ্গির স্থলে নতুন নতুন চিন্তা চেতনার সূচনা হয়েছে। বিভিন্ন সময়ে কয়েকজন বিশিষ্ট ব্যক্তির দেয়া অর্থনীতির সংজ্ঞা নিচে দেয়া হলো –
ক্লাসিক্যাল অর্থনীতিবিদদের প্রধান এবং অর্থনীতির জনক এডাম স্মিথ এর মতে, “অর্থনীতি হচ্ছে এমন একটি বিজ্ঞান যা জাতি সমুহের সম্পদের উৎস, ধরণ ও কারণ অনুসন্ধান করে।”
নিউ ক্লাসিকাল অর্থনীতিবিদ আলফ্রেড মার্শাল অর্থনীতির সংজ্ঞা দিয়েছেন ভিন্নভাবে। তিনি সম্পদের চেয়ে মানব কল্যাণের উপর প্রাধান্য দিয়ে ১৮৯০ সালে তার বিখ্যাত গ্রন্থ ‘Principle of Economics’ এ বলেন, “অর্থনীতি এমন একটি বিষয় যা মানুষের দৈনন্দিন জীবনের সাধারণ কার্যাবলী নিয়ে আলোচনা করে।”
অধ্যাপক মার্শালের মতে, মানুষের জন্য সম্পদ প্রয়োজন, কিন্তু সম্পদ সংগ্রহই একমাত্র উদ্দেশ্য নয়। অর্থনীতির মূল লক্ষ্য হচ্ছে মানুষের কল্যাণ সাধন। অর্থাৎ মানুষ কিভাবে অর্থ উপার্জন করে এবং তা বিভিন্ন অভাব মোচনে ব্যয় করে তাই অর্থনীতির আলোচ্য বিষয়।
আধুনিক অর্থনীতিবিদদের কাছে আমরা আধুনিক অর্থনীতির সংজ্ঞা পাই। আধুনিক অর্থনীতিবিদদের মতে, মানুষের সকল কার্যাবলীর মূল কারণ অভাব মোচন। কিন্তু অভাবের তুলনায় সম্পদ সীমিত। আধুনিক অর্থনীতিবিদদের মধ্যে এল রবিন্স বলেন, “অর্থনীতি এমন একটি বিজ্ঞান যা মানুষের অসীম অভাব এবং বিকল্প ব্যবহারযোগ্য দুষ্প্রাপ্য উপকরণসমুহের মধ্যে সমন্বয় সাধনকারী কার্যাবলী আলোচনা করে। মানুষের অভাব অসীম কিন্তু অভাব পূরণকারী সম্পদ খুবই সীমিত। তাই অসীম অভাব ও বিকল্প ব্যবহারযোগ্য সীমিত সম্পদের মধ্যে কিভাবে সমন্বয় বিধান করা যায় তা অর্থনীতি আলোচনা করে।”
অর্থনীতির কোন সংজ্ঞাই সমালোচনার উর্ধ্বে নয়। প্রত্যকটি সংজ্ঞারই সীমাবদ্ধতা রয়েছে। তবে বর্তমানে অধিকাংশ অর্থনীতিবিদ এল রবিন্সের সংজ্ঞাকেই অধিক গ্রহণযোগ্য বলে স্বীকার করেন।
অর্থনীতির বিষয়বস্তু
অসীম অভাব
মানুষকে আনন্দ বা তৃপ্তি দেয় এমন বস্তুগত অথবা অবস্তুগত দ্রব্য বা সেবা পাওয়ার আকাঙ্খাকে অভাব বলে। জন্ম লগ্ন থেকেই মানুষকে সীমাহীন অভাবের সম্মুখীন হতে হয়। (জন্ম থেকে জ্বলছি মাগো – এমন) একটি অভাব পূরণ হতে না হতেই আর একটি অভাব দেখা দেয়।
মানুষের প্রয়োজনীয় দ্রব্য বা সেবার অভাব পূরণ হলে আরাম দায়ক দ্রব্য বা সেবার অভাব দেখা দেয়। সেটি পূরণ হতে না হতেই বিলাশ জাতীয় দ্রব্য বা সেবার অভাব অনুভূত হয়। যেমন, যে মাটিতে কাঁথা বিছিয়ে শোয় সে চৌকিসহ তোষকের অভাব বোধ করে (প্রয়োজনীয় দ্রব্য), চৌকিতে শুয়ে খাটের খাট ও জাজিমের অভাব অনুভব করে (আরাম দ্রব্য), এটি পূরণ হলে দোলনার অভাব মনে আসে (বিলাস দ্রব্য)।
এভাবে মানুষের নিরন্তর চাওয়া বা অভাবের শেষ নেই। কোন মানুষ যখন ভাড়া বাসায় বাস করে পরবর্তীতে আরাম আয়েশ বা স্বাচ্ছন্দ্যের জন্য নিজের বাসায় থাকার আকাঙ্খা অনুভব করে। বাসস্থানের অভাব পূরণ হলে মানুষের গাড়ি, মূল্যবান অলংকার ও উন্নত সেবা ইত্যাদির অভাব সৃষ্টি হয়।
দুমোঠো খাবারের নিশ্চয়তার পরে উন্নত খাবার ও বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা এবং উন্নত ভোগ দ্রব্য যেমন – টেলিভিশন, রেফ্রিজারেটর, ওভেন, ওয়াশিং মেশিন ইত্যাদির অভাব হাজির হয়। এই জন্য বলা হয় অভাব অসীম।
দুষ্প্রাপ্যতা ও নির্বাচন
অভাব পূরনের জন্য প্রাপ্তব্য সম্পদের চেয়ে অভাব বেশি হওয়াটাই হলো দুষ্প্রাপ্যতা। অন্যভাবে বললে অভাবের চেয়ে সম্পদের স্বল্পতা বা অপর্যাপ্ততাকেই দুষ্প্রাপ্যতা বলে। আরো সহজ করে বললে চাহিবা মাত্র যথেচ্ছ পাওয়া যায় না। এটাই দুষ্প্রাপ্যতা। এই দুষ্প্রাপ্যতা সর্বত্র। সমাজে ধনী-গরীব নির্বিশেষে সবাই এ সমস্যার সম্মুখীন হয়।
কোন কোন অর্থনীতিতে কোন কোন সম্পদ প্রচুর পরিমানে পাওয়া যায়, যেমন যুক্তরাষ্ট্রে ভূমি, মধ্যপ্রাচ্যে তেল, দক্ষিণ আফ্রিকায় সোনা ইত্যাদি। তথাপিও এসব দেশে সকল মানুষের অভাব পূরণের জন্য সম্পদ সীমিত। কারণ কেউই তার বর্তমান অবস্থা নিয়ে সন্তুষ্ট থাকে না। যেহেতু অর্থনীতিতে সম্পদ সীমিত অর্থাৎ মানুষের অভাব পূরণের উপকরণ অসীম নয় সেহেতু মানুষ তার চাওয়ার পুরোটা পায় না।
মানুষের অভাব পূরণে সম্পদের দুষ্প্রাপ্যতা থাকায় বিভিন্ন অভাবের মধ্য থেকে অপেক্ষাকৃত গুরুত্বপূর্ণ অভাবটি বাছাই করে মানুষ তা পূরণের চেষ্টা করে। অর্থনীতিতে ইহাকে নির্বাচন বলে। মনে করি আজ ঘোষণা হল পানি সরবরাহ বন্ধ থাকবে। মজুদ পানি দিয়ে সব কাজ তখন করা যাবে না। প্রথমেই হয়তো বাদ দিতে হবে কাপড় ধোওয়া, গোসলও বাদ দেয়া লাগতে পারে। আগে খাবার পানি, রান্নার পানি ব্যবহার নিশ্চিত করে অন্য কাজে পানি ব্যবহারের কথা চিন্তা করা যেতে পারে। এটাই হলো নির্বাচন।
সুযোগ ব্যয়
অর্থনীতিবিদরা সম্পদের দুষ্প্রাপ্যতা ও নির্বাচনের মধ্যে সমন্বয় করার জন্য সুযোগ ব্যয় ধারণাটি ব্যবহার করে। সম্পদের দুষ্প্রাপ্যতার কারণে মানুষকে অবশ্যই নির্বাচন করতে হয়।
যখন আমাদের অভাবের সবটুকু পূরণ করা সম্ভব হয় না তখন নির্বাচন করতে হয়। আর অভাব যেহেতু অসীম এবং সম্পদ সীমিত তাই দুষ্প্রাপ্যতা ও নির্বাচন অনিবার্য। একটি পেতে গেলে আর একটি ত্যাগ করতেই হয়। এই ত্যাগকৃত সুযোগই হচ্ছে সুযোগ ব্যয়। একটি দ্রব্যের উৎপাদন করতে অবশ্যই অন্যান্য দ্রব্যের উৎপাদন ত্যাগ করতে হয়। এই অন্যান্য দ্রব্যের মধ্যে যেটি সর্বোত্তম সেটিকে প্রথম দ্রব্য উৎপাদনের সুযোগ ব্যয় বলে।
ধরা যাক, এক ব্যক্তির এক একর জমি আছে। সে ওই জমিতে ধান, গম, ডাল বা ঘাস চাষ করতে পারে। ধান উৎপাদন করে সে ৫০০০ টাকা, গম উৎপাদন করে ৪০০০ টাকা এবং ডাল উৎপাদন করে ৬০০০ টাকা লাভ করতে পারে। কিন্তু সে যদি ঘাস চাষের চিন্তা করে তাহলে তাকে অন্য সুযোগ গুলি হারাতে হচ্ছে। এই বিকল্প সুযোগ গুলির সর্বোত্তম হচ্ছে ডাল উৎপাদন। তাহলে সে ঘাস চাষ করলে তার সুযোগ ব্যয় হবে ৬০০০ টাকা (ডাল চাষের লাভের সমান)। এক্ষেত্রে তার বিবেচ্য হবে ঘাস চাষ করে তাকে অবশ্যই ৬০০০ টাকার উপরে লাভ করতে হবে।
অভাব, সম্পদের দুষ্প্রাপ্যতা ও নির্বাচন এবং সুযোগ ব্যয়ের মধ্যে সম্পর্ক
তুমি এখন একটা কাজ করলে অন্য কাজ থেকে তোমাকে বিরত থাকতে হচ্ছে। এই যে কাজটা থেকে তুমি বিরত থাকছ সেটি থেকে ফল পাওয়ার সুযোগ হারাচ্ছো।
বিকেল বেলা তুমি হাঁটতে যেতে পারো। কিন্তু তখন যদি তুমি ঘুমাও তাহলে তুমি হাঁটার সুযোগ হারাচ্ছো।
একটা টেবিলে কিছু চকোলেট আর বিস্কিট আছে। এর সংখ্যা বা পরিমান সীমিত (সম্পদের সীমাবদ্ধতা)। কয়েজন মানুষ আছে এই চকোলেট ও বিস্কুট নেয়ার জন্য (অভাব)। এরা প্রত্যেকে তাদের ইচ্ছে মত চকোলেট বা বিস্কুট নিতে পারবে না (সম্পদের দুষ্প্রাপ্যতা)।
এখন প্রশ্ন আসছে নির্বাচনের। দেখা গেল একজন একটির বেশি নিতে পারবে না। তাহলে তোমার নির্বাচন করার প্রয়োজন পড়ল তুমি চকোলেট নেবে না বিস্কুট নেবে।
যদি চকোলেট নাও তা হলে বিস্কিটের সুযোগ হারাচ্ছো। আবার বিস্কিট নিলে চকোলেটের সুযোগ হারাচ্ছো।
অর্থনীতিতে যেহেতু সব কিছুর আর্থিক মূল্য বিবেচনা করা হয়, তাই এই হরানো বা ত্যাগ করা সুযোগের অর্থ মূল্যকে বলা হয় সুযোগ ব্যয়।
We have a lot of things to do (অভাব). But time is limited (সম্পদের দুষ্প্রাপ্যতা). So we have to decide what we shall do and what we shall not do (নির্বাচন). When we do something we can not do other thing ( সুযোগ ত্যাগ). The value of the work that we do not do is opportunity cost (সুযোগ ব্যয়) for the work we do.
Now, the efficient time management system is
The value of the work we do (production) > The value of the work we leave (opportunity cost).
[…] Este articulo en bengali […]
[…] সম্পদের দুষ্প্রাপ্যতা আজকের দ্রুতগতির বিশ্বে বিশ্বব্যাপী অর্থনীতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে। সীমিত সম্পদ এবং সীমাহীন অভাবের মধ্যে সূক্ষ্ম ভারসাম্য একটি ধ্রুব সংগ্রাম চলে যা সমাজকে প্রতিনিয়ত মোকাবেলা করতে হয়। এই নিবন্ধে আমরা দুষ্প্রাপ্যতার জটিলতার গভীরে ডুব দেব এবং অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জগুলির উপর এর প্রভাব উন্মোচন করার চেষ্টা করব। […]
[…] তৈরি করেছে। সীমিত সম্পদ এবং সীমাহীন অভাবের মধ্যে সূক্ষ্ম ভারসাম্য একটি ধ্রুব […]
[…] সম্পদের দুষ্প্রাপ্যতা আজকের দ্রুতগতির বিশ্বে বিশ্বব্যাপী অর্থনীতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে। সীমিত সম্পদ এবং সীমাহীন অভাবের মধ্যে সূক্ষ্ম ভারসাম্য একটি ধ্রুব সংগ্রাম; যা সমাজকে প্রতিনিয়ত মোকাবেলা করতে হয়। এই নিবন্ধে আমরা দুষ্প্রাপ্যতার জটিলতার গভীরে ডুব দেব এবং অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জগুলির উপর এর প্রভাব উন্মোচন করার চেষ্টা করব। […]